বাসযাত্রীদের সুবিধার্থে শক্তিগড়ে “সুলভ শৌচালয়” তৈরীর পরিকল্পনা দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থার
আমার কথা, পশ্চিম বর্ধমান(দুর্গাপুর), ৯ আগস্টঃ
দুরপাল্লার রেলে ট্রেনের ভেতরে শৌচালয় থাকলেও দুরপাল্লার বাসগুলিতে সে ব্যবস্থা নেই। ফলে বাসের যাত্রীদের নির্ভর করতে হয় কোন জায়গার সুলভ শৌচালয়ের উপর। আবার অনেক সময় সেরকম সুলভ শৌচালয়ও পাওয়া যায় না। দক্ষিনবঙ্গের বিভিন্ন রুতের বিভিন্ন বাস পূর্ব বর্ধমানের শক্তিগড়ে এসে দাঁড়ায়। সেখানে বিভিন্ন দোকানগুলিতে শৌচালয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। বাসযাত্রীরা প্রাকৃতিক কাজকর্ম সাড়তে সেই সমস্ত দোকানগুলির শৌচালয় ব্যবহার করেন। এতে দেখা যায় অনেক সময় একাধিক ব্যাক্তির ব্যবহার ও সঠিক পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অভাবে যাত্রীদের সংক্রমিত হতে দেখা যায়, যার দরুন অসুখ বিসুখের সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। এই সমস্ত বিষয়টিকে মাথায় রেখে শক্তিগড়ে যেখানে রাজ্য সরকার থেকে “মিষ্টি হাব” করা হয়েছে সেখানে অনেক জায়গা রয়েছে। সেই জায়গায় সুলভ শৌচালয় তৈরির চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে দক্ষিণবংগ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থার পক্ষ থেকে এমনটাই জানালেন চেয়ারম্যান কর্ণেল দীপ্তাংশু চৌধুরী। এ বিষয়ে সরকারের কাছে প্রস্তাব পেশ করা হবে। সরকার তাতে সম্মতি দিলে মিষ্টি হাবে তৈরী করা হবে সুলভ শৌচালয়। সংক্রমন এড়াতে সল্প মুল্যের বিনিময়ে বাসযাত্রীরা এই পরিষেবা নিতে পারবেন বলে আশাবাদী দিক্ষণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থার চেয়ারম্যান কর্ণেল দীপ্তাংশু চৌধুরী।